স্থানীয় এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কাজ শেষে প্রতিদিনের মতই বাড়ি ফিরছিলো যুবলীগ নেতা নুর ইসলাম। এসময় আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা দূবৃত্তরা দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হামলা চালায়।এসময় কুপিয়ে জখম করা হয় তার পুরো শরীর।
ওই ইউনিয়নের একাধিক রাজনৈতিক নেতা জানান, কয়েক মাস আগে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাড়িয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু বক্কর এর সাথে নুর ইসলামের বাকবিতণ্ডা হয়। ধারণা করা হচ্ছে ওই জের ধরেই ঊর্ধ্বতন মহলের দিকনির্দেশনায় তাকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। আমরা এ ধরনের কাজ কখনই আশা করিনা। তাকে হত্যার চেস্টায় এভাবে কুপিয়ে যখম করা হয়েছে। আমরা জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও শাস্তির দাবি করছি।
এ বিষয়ে উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান আলী আসলাম জুয়েল জানান, ঘটনাটি শুনেছি। বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। দ্রুত আইনের আশ্রয় নেওয়া হবে।
কয়েক মাস আগে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত হওয়ায় সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মমিরুল ইসলাম সুমনের সাথে এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।
এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানা ওসির সাথে যোগাযোগ হলে তিনি জানান বিষয়টি শুনেছি। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কপি করলে খবর আছে