গত ১২ জুলাই ‘আজকের ই পেপার’ সহ বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে ও ফেসবুকে “২০ দিনেও পুলিশ কাউকে আটক করতে পারেনি-ঠাকুরগাঁওয়ে শ্লীলতাহানী ও জমি সংক্রান্ত মারপিটের অভিযোগে মামলা” শিরোনামে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদটি মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। কেননা যে মামলার প্রেক্ষিতে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে সেই মামলাটিই মিথ্যা ও হয়রানিমুলক। কারণ মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে জমির দখল নিয়ে মারপিটের ঘটনায় সদর উপজেলার পশ্চিম পারপুগী গ্রামের বাসিন্দা ও ইউপি সদস্য সইফুল ইসলামের অন্ত:স্বত্তা স্ত্রী সুরভী’র পেটে লাথি মারায় তার গর্ভপাত ঘটে, কিন্তু এখন পর্যন্ত তার স্ত্রী গর্ভাবস্থায় রয়েছে। এছাড়াও সংবাদে জমি জবর দখলের যে বিষয়টি প্রকাশ করা হয় সেটিও মিথ্যে। কেননা সইফুল ইসলামের ক্রয়কৃত যে জমি, সেটি হ্যাচারীর পিছনে পড়ে রয়েছে, তাছাড়া তিনি অন্যের হয়ে সেদিন জমি দখল করতে গিয়ে স্থানীয়দের বাঁধার মুখে জমি দখলে নিতে না পেরে আমি সহ মোট ১১ জনের নামে মিথ্যে হয়রানিমুলক মামলা দায়ের করেন। সংবাদে আমাকে মাদক ব্যবসায়ী বানানোর অপচেষ্টাও করা হয়েছে-যা মিথ্যেই নয়, হাস্যকরও বটে। প্রকৃত; তিনিই প্রথম শিবগঞ্জ বাজারে মাদকের আখড়া তৈরী করেন এবং মাদক সম্রাট হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন। এমনকি অর্থের বিনিময়ে ক্রসফায়ারের হাত থেকে রেহাইও পেয়েছেন, এখন জনপ্রতিনিধি সেজে অন্যের জমি জবর দখলে নেমেছেন। কাজেই প্রকাশিত সংবাদটি যে মিথ্যা ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত তা প্রতীয়মান। আমি প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
প্রতিবাদকারী
মোঃ মনজুর আলম
পিতা- মো: জহিরুল ইসলাম
সাং-পশ্চিম পারপুগী,জামালপুর
ঠাকুরগাঁও
ডেস্ক/বিডি
কপি করলে খবর আছে