ওই অভিযোগে পাটগ্রাম পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি কাদের এলাহী লাভলুসহ ৬ জনকে আসামী করেন জেলা পরিষদের কর্মচারী সোহেল রানা। যদিও কাদের এলাহী লাভলুর দাবী, তিনি ওই গাছ কর্তনের সাথে কোনোভাবেই জড়িত নয়। তাকে রাজনৈতিক ভাবে হয়রানী করতে একটি মহল তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সোহেল রানাকে দিয়ে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।
অভিযোগ উঠেছে, সোহেল রানা নামে ওই কর্মচারী গাছ কর্তনের বিষয়ে থানায় অভিযোগ করলেও এখন নানা কৌশলে চলছে গাছ কাটা। এ নিয়ে বুধবার উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় আলোচনাও হয়। তারপরও ব্যবস্থা নেয়নি স্থানীয় প্রশাসন।
অভিযোগের বাদী সোহেল রানা জানান, তিনি থানায় অভিযোগ করেছেন মাত্র। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের সাথে যোগাযোগ করতে বলেন।
পাটগ্রাম থানার ওসি ওমর ফারুক জানান, সড়কের গাছ কর্তনের বিষয়ে একটি অভিযোগ হয়েছে এবং উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় আলোচনাও হয়েছে। আমরা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো।
লালমনিরহাট স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক রফিকুল ইসলাম বলেন, সড়কের গাছ কর্তনের বিষয়ে কোনো ছাড় নেই। যদি গাছ কর্তন হয়ে থাকে তাহলে যারা জড়িত অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কপি করলে খবর আছে